আমরা ব্র্যান্ডিংয়ের যুগে বসবাস করছি। আর ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে লোগোর প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। লোগো’র সাথে আমাদের প্রত্যেকেই কোনো না কোনোভাবে কমবেশি পরিচয় আছে। আমাদের মাঝে হয়তো এমন অনেকেই আছেন যারা এই জিনিসটির নাম সম্পর্কে সেভাবে জানেন না, কিন্তু চোখের দেখায় ঠিকই চেনেন বা লোগো ব্যবহার সম্পর্কে ধারণাও রাখেন এবং বুঝেন যে এটা বিশেষ কিছু একটা। আবার এমন অনেকেই আছেন যারা এই জিনিসটিকে ভিন্ন কোনো নামে চিনেন, যেমন—ট্রেডমার্ক, হলমার্ক, মনোগ্রাম ইত্যাদি। মজার ব্যাপার হলো লোগো সম্পর্কে না জানলেও লোগো ভিন্ন হলে সে আর সেই প্রডাক্ট নেয়না। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে প্রথমবারের মত বাণিজ্যিকভাবে লোগো ডিজাইন ও এর ব্যবহার শুরু হয়, যা বর্তমান শতাব্দীতে এসে রীতিমতো বিপ্লব করে ফেলেছে। কারন ছোট থেকে ছোট প্রতিষ্ঠানেরও একটা লোগো থাকে।

একবিংশ শতকের বিভিন্ন বাণিজ্যিক বা অবাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন, গোষ্ঠী বা সংস্থাকে নিজেদের পরিচয়ের স্মারকচিহ্ন হিসাবে নির্দিষ্ট কিছু প্রতীকের ব্যবহার করতে দেখা যায়। আর এই চিহ্নই আমাদের কাছে লোগো নামে সর্বাধিক পরিচিত। খাবার কোম্পানি থেকে শুরু করে রকেট নির্মানকারী প্রতিষ্ঠান—প্রত্যেকেরই রয়েছে নিজ নিজ পরিচয়ের ধারকবাহক চিহ্ন বা প্রতীক।
সুতরাং, লোগো হলো কোনো একটি প্রতিষ্ঠান, সংস্থা, বা সংগঠনের আইডেন্টিটি সিম্বল বা পরিচায়ক চিহ্ন। ক্ষুদ্র আকৃতির এই চিহ্নের গুরুত্ব বর্তমানে কেবলমাত্র একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচায়ক হিসাবেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি আরও অনেক ব্যাপারে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সুন্দর ডিজাইনের একটি লোগো গ্রাহকদের আকৃষ্ট করার সাথে সাথে তাদের নিকট পণ্য বা সেবার গ্রহণযোগ্যতাকে আরও বাড়িয়ে তুলে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠানের সুনাম বৃদ্ধিতেও রেখে থাকে কার্যকরী অবদান। লোগো’র ভূমিকা রয়েছে পণ্য বা সেবার মার্কেটিং বা বাজারজাতকরণেও।

ক্লায়েন্টদের জন্য করা আমাদের কিছু লোগো ডিজাইন।

Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Previous slide
Next slide
Shopping Cart
Scroll to Top